বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ভর্তি ২০২১ | বাউবি অনার্স ভর্তি ২০২১ : বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের সামাজিক বিজ্ঞান, মানবিক ও ভাষা স্কুল -এর অধীন ৪ বছর মেয়াদি বিএ (অনার্স) ও বিএসএস (অনার্স) প্রোগ্রামে ভর্তি বিজ্ঞপ্তি ২০২১ প্রকাশিত হয়েছে। প্রকাশিত বিজ্ঞপ্তি অনুযায়ী অনলাইলে ভর্তি শুরু হবে ২২ মার্চ, ২০২১ তারিখ হতে এবং চলবে ৩০ নভেম্বর ২০২১ তারিখ পর্যন্ত। নিম্নে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ভর্তি তথ্য ২০২০-২০২১ সংক্রান্ত বিস্তারিত তথ্যবলি দেখুন।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ভর্তি তথ্য ২০২০-২০২১
আবেদন শেষ | ৩০ সেপ্টেম্বর ২০২১ |
ভর্তি পরীক্ষার তারিখ | ০৮ অক্টোবর ২০২১ |
ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ | ১১ অক্টোবর ২০২১ |
আবেদন ফি মোট | ৬৫০ টাকা |
অপেক্ষমানদের ফল প্রকাশ | ২৭ অক্টোবর ২০২১ |
ভাইভা পরীক্ষার তারিখ | ২৪-২৬/১০ ও ১১/১১/২০২১ |
চূড়ান্ত ভর্তির ফল প্রকাশ | ৩১/১০/২০২১ |
চূড়ান্ত ভর্তির সময় | ৩০ নভেম্বর ২০২১ পর্যন্ত |
চূড়ান্ত ভর্তির নিয়ম | পোষ্টের শেষ দিকে দেখুন |
আবেদন করার ন্যূনতম যােগ্যতা
- পদার্থবিজ্ঞান ও গণিত/উচ্চতর গণিতসহ বিজ্ঞান বিভাগে এসএসসি/সমমান এবং এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় পৃথকভাবে জিপিএ ৩.০ স্কেল-দ্বিতীয় বিভাসহ উত্তীর্ণ হতে হবে।
- গণিত/উচ্চতর গণিত ও পদার্থবিজ্ঞানসহ এইচএসসি/সমমান পরীক্ষায় ন্যূনতম জিপিএ ৩.০ (স্কেল-৫) অথবা জিপিএ ২.৫০ (স্কেল-৪) দ্বিতীয় বিভাগ থাকা সাপেক্ষে কারিগরি শিক্ষা বাের্ডের অধীনে ডিপ্লোমা উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারবে।
- এইচ এস সি বা সমমান পরীক্ষায় বিজ্ঞান বিভাগ সহ বাউবি’র ডিপ্লোমা-ইন-কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড এপ্লিকেশন (ডিসিএসএ) প্রােগ্রাম উৰ্ত্তীর্ণ শিক্ষার্থীর আবেদন করতে পারবে।
উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় অনার্স ভর্তির আবেদন পদ্ধতি
- admission.bousst.edu.bd এই ওয়েবসাইটে গিয়ে Apply Now বাটন ক্লিক করুন।
- অনলাইন-এ আবেদন ফরমটি যথাযথভাবে পূরণ করে Preview দেখে Submit বাটনে ক্লিক করুন। তৎক্ষণাৎ ক্রীনে BSCSE PIN No. দেখতে পাবেন। Print/Download Application বাটনে ক্লিক করে BSCSE PIN No. সহ আবেদনটি সংরক্ষণ করুন।
- আপনার নিজের (যদি থাকে) অথবা এজেন্টের মাধ্যমে ডাচ-বাংলা মােবাইল ব্যাংকিং “রকেট এর অ্যাকাউন্ট থেকে আবেদন ফি (৬০০/-) ও সিস্টেম সাপাের্ট (৩০/-) বাবদ মােট ৬৩০/(ছয়শত ত্রিশ) টাকা Biller ID 280-তে জমা দিন।
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়
বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বাংলাদেশের সর্বস্তরের শিক্ষাকে দূরশিক্ষণ পদ্ধতির মাধ্যমে সকল স্তরের জনগনের কাছে পৌঁছে দেওয়ার উদ্দেশ্যে ঢাকার অদূরে গাজীপুরে প্রতিষ্ঠিত হয়েছে। বাংলাদেশে দূরশিক্ষার ইতিহাস 1956 সালের দিকে যখন শিক্ষা অধিদপ্তরকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে 200টি রেডিও রিসিভার বিতরণের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল। ঢাকা শহরের উত্তরে গাজীপুর জেলার বোর্ডবাজারে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয়ের মূল কাম্পাস অবস্থিত। ১৯৯২ সালের ২০ অক্টোবর বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা হয়।
বহুমুখি শিক্ষা প্রযুক্তি ব্যবহারের মাধ্যমে জ্ঞান-বিজ্ঞানের সৃজন, চর্চা ও বিকাশকে অধিকতর গণমুখী ও জীবন-ঘনিষ্ঠ করে দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে পৌঁছে দেয়ার মাধ্যমে একটি সুশিক্ষিত ও আত্মনির্ভরশীল জাতি গড়ে তুলতে বাংলাদেশ উন্মুক্ত বিশ্ববিদ্যালয় বিশেষভাবে প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। স্বাধীনতার পর, বাংলাদেশ গণমানুষের শিক্ষাগত চাহিদা পূরণের চ্যালেঞ্জের সম্মুখীন হয়। এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় শিক্ষার একটি নতুন পদ্ধতির প্রয়োজনীয়তা ব্যাপকভাবে অনুভূত হয়েছিল। সেই অনুভূতির একটি সিক্যুয়েল হিসাবে, স্কুল ব্রডকাস্টিং পাইলট প্রকল্পটি 1978 সালে চালু করা হয়েছিল। প্রকল্পটি 1983 সালে ন্যাশনাল ইনস্টিটিউট অফ এডুকেশনাল মিডিয়া অ্যান্ড টেকনোলজিতে (এনআইইএমটি) রূপান্তরিত হয়েছিল।