Skip to content

সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা ২০২৩ (সংশোধিত)

    আধুনিক সময়ের বিশ্বের সাথে বাংলাদেশকে এগিয়ে নিতে আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থার কোন বিকল্প নেই। বাংলাদেশের শিক্ষা ব্যবস্থা ও সময়ের সাথে মিল রেখে অনেক এগিয়ে যাচ্ছে। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা ২০২৩ নিয়ে বিস্তারিত আপনাদের সামনে উপস্থাপন করব। বাংলাদেশে প্রাথমিক শিক্ষার বিস্তৃতি সাথে সাথে মাধ্যমিক শিক্ষারও আধুনিক ভাবে বিস্তার লাভ করছে। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালা অনুসারে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তি নেওয়া হয়। সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির জন্য সবাই অধীর আগ্রহ নিয়ে থাকে , কারণ সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে পড়া লেখার মান অনেক ভাল সাথে খরচ অনেক কম।

    পছন্দের এলাকায় পার্টটাইম/ফুলটাইম চাকরি খুঁজে পেতে এই অ্যাপটি ইন্সটল করে এখনই আবেদন করুন

    সকল ধরনের শিক্ষার প্রসার এর ক্ষেত্রে  সরকারের নীতি নির্ধারণী প্রতিষ্ঠান হিসেবে মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা বিভাগ কাজ করে যাচ্ছে।  মাধ্যমিক স্তর শুরু করে উচ্চ শিক্ষা সংক্রান্ত সকল নীতি নির্ধারণী এবং অন্যান্য কার্যক্রম গ্রহন করে থাকে।শিক্ষা বিষয়ক প্রশাসন ও ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে যে সবা আইন, বিধি-বিধান আছে সে সব গুলি সুন্দর ভাবে প্রণয়ন করে থাকে।

    বর্তমানে প্রাথমিক স্তর পরবর্তী ২৫২২৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় বাংলাদেশে আছে। শিক্ষা মন্ত্রণালয় থেকে সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ভর্তির নীতিমালাটি ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে। ভর্তি কার্যক্রম শুরুর আগেই মাধ্যমিক ও উচ্চশিক্ষা অধিদপ্তর সব প্রতিষ্ঠান থেকে কোন শ্রেণিতে কতটি আসন শূন্য রয়েছে তার তালিকা সংগ্রহ করবে।

    সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা

    সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির নীতিমালা নিচের পয়েন্টের আলোকে দেখা হলোঃ

    যে সকল শ্রেণিতে শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে : সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের এন্টি শ্রেণিতে এবং আসন শূন্য থাকা সাপেক্ষে
    সাধারণভাবে ৯ম শ্রেণি পর্যন্ত শিক্ষার্থী ভর্তি করা যাবে।

    শিক্ষার্থীর বয়স :  প্রথম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থীর বয়স ৬+ বছর হতে হবে। সে হিসেবে ২য় হতে ৯ম শ্রেণির ভর্তির বয়স নির্ধারিত হবে।

    ভর্তির বয়সের উর্ঘসীমা সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়নির্ধারণ করবে। শিক্ষার্থীর বয়স নির্ধারণের জন্য ভর্তির আবেদন ফরমের সাথে অনলাইন জন্ম নিবন্ধন সনদের সত্যায়িত কপি জমা দিতে হবে।

     শিক্ষাবর্ষ: শিক্ষাবর্ষ হবে ০১ জানুয়ারি থেকে ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত।

    ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ :  শিক্ষাবর্ষ শুরুর পূর্বে কমিটি বেধে দেওয়া সময়ের মধ্যে সভা আহবান করে ভর্তি পরীক্ষার তারিখ ও সময় নির্ধারণ করবে।

    ভর্তি পরীক্ষার পদ্ধতি :

    •  ১ম শ্রেণিতে ভর্তির জন্য আবশ্যিকভাবে লটারির মাধমে শিক্ষার্থী নির্বাচন করতে হবে।
    • ভর্তি কমিটির সদস্যদের উপস্থিতিতে লটারির কার্যক্রম সম্পন্ন করতে হবে। লটারি কার্যক্রমে স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে হবে।
    • লটারির মাধ্যমে নির্বাচিত শিক্ষার্থীর তালিকা প্রস্তুত করার পাশাপাশি শৃন্য আসনের সমান সংখ্যক অপেক্ষমান তালিকাও প্রস্তুত রাখতে হবে।
    • ভর্তি কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত তারিখে নির্বাচিত শিক্ষার্থী ভর্তি না হলে অপেক্ষমান তালিকা থেকে
      পর্যায়ক্রমে ভর্তির ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে।
    • ২য়-৮ম শ্রেণির শূন্য আসনে লিখিত পরীক্ষার মাধ্যমে মেধাক্রম অনুসারে ভর্তির জন্য শিক্ষার্থী বাছাই প্রক্রিয়া সম্পন্ন করতে হবে।
    • নবম শ্রেণীর ক্ষেত্রে জেএসসি/জেডিসি পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে সংশ্লিষ্ট বোর্ডের প্রস্তুতকৃত মেধাক্রম অনুসারে নিজ বিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী ভর্তির পর অবশিষ্ট শন্য আসনে অন্যান্য বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ভর্তির জন্য কমিটি কর্তৃক বাছাই করতে হবে।

    ভর্তি পরীক্ষার সময় ও মান বন্টন :

    • ২য়-৩য় শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-৫০;
    • বাংলা-১৫, ইংরেজি-১৫ ও গণিতে-২০ নম্বর থাকবে।
    • ভর্তি পরীক্ষার সময় হবে ১ (এক) ঘন্টা।
    • ৪র্থ-৮ম শ্রেণি পর্যন্ত পূর্ণমান-১০০; তন্মধ্যে বাংলা-৩০, ইংরেজি-৩০ ও গণিতে-৪০ নম্বর থাকবে।
    • ভর্তিপরীক্ষার সময় হবে ২ (দুই) ঘন্টা।
    • ভর্তি কমিটির সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ নিজ নিজ প্রতিষ্ঠানে শুন্য আসনের সংখ্যা উল্লেখপূর্বক ভর্তি বিজ্ঞপ্তি প্রচার করবেন।

    ভর্তির আবেদন ফরম :

    •  আগামী ২০২৩ শিক্ষাবর্ষে মহানগরী, বিভাগীয় শহর ও জেলা সদরের সকল সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে
      ভর্তির আবেদন ও আবেদনের ফি গ্রহণ এবং ফলাফল প্রক্রিয়াকরণ ও প্রকাশ অনলাইনে করা হবে
    • উপজেলা সদরে অবস্থিত সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়সমূহ কেন্দ্রীয় অনলাইন পদ্ধতির মাধ্যমে ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবে।
    • ভর্তির আবেদন ফরম বিদ্যালয় অফিসে পাওয়া যাবে এবং মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর/জেলাপ্রশাসক/সংশ্লিষ্ট বিদ্যালয়ের ওয়েবসাইট (যদি থাকে) থেকে ডাউনলোড করা যাবে।
    • ভর্তির আবেদন ফরম বিতরণ ও জমার জন্য বিজ্ঞপ্তিতে সুস্পষ্ট তারিখ ও সময় উল্লেখ থাকতে হবে। তবে আবেদন ফরম বিতরণ ও জমার জন্য ন্যুনতম ৭ (সাত) কার্যদিবস সময় দিতে হবে।
    • আবেদন ফরমের নির্ধারিত স্থানে পরীক্ষার্থীর ২(দুই) কপি পাসপোর্ট সাইজের ছবি আঠা দিয়ে সংযুক্ত করতে হবে।
    • আবেদন ফরম জমা দেয়ার সময় ফরমের নিচের অংশ রোল নম্বর দিয়ে প্রবেশপত্র হিসেবে শিক্ষার্থীকে দেয়া হবে এবং উপরের অংশ কমপক্ষে এক বছর বিদ্যালয়ে সংরক্ষণ করতে হবে।

    শুন্য আসন নিরূপণঃ 

    • বার্ষিক পরীক্ষার পরপর প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ বিভি শ্রেণির শূন্য আসনের চূড়ান্ত সংখ্যা নির্ধারণ করবেন এবং নির্ধারিত ছক পূরণপূর্বক ভর্তি কমিটির নিকট প্রেরণ করবেন।

    ভর্তির আবেদন ফরমের মুল্য ও ভর্তি ফিঃ 

    • ভর্তির আবেদন ফরমের জন্য সর্বোচ্চ ১৭০/- (একশত সম্তর) টাকা প্রয়োজন হবে।
    • সেশন চারজসহ ভর্তি ফি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিপত্র নং শিম/অডিট সেল/২৪৩/২০১১/৪৭৫ তারিখ : ০৬/০৭/২০১৪ অনুযায়ী সর্বোচ্চ আদায় করা যাবে।
    • আবেদন ফরম জমাদানের সময় শেষ হওয়ার সাথে সাথে বিদ্যালয় কর্তৃক শ্রেণিভত্তিক বিক্রয় ও জমাকৃত আবেদন ফরমের সংখ্যা নির্ধারিত ছকে কমিটির নিকট প্রেরণ করতে হবে।

    পরীক্ষা গ্রহনঃ 

    • পরীক্ষার হলে সুষ্ঠু আসন বিন্যাস ও পর্যাপ্ত আলো-বাতাসের ব্যবস্থা থাকতে হবে। শানিপূ্ণভাবে পরীক্ষা জন্য কমিটি প্রধান শিক্ষক পরীক্ষা কেন্দ্রের পার্বতী এলাকায় যানজট নিরসনসহ আইন-শৃংখলা নিয়ন্ত্রণের লক্ষ্যে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের বিশেষ সহায়তা নিতে পারবেন।
    • পরীক্ষা কমিটি পরীক্ষা শুরুর পূর্বে সরেজসিনে পরীক্ষা কেন্দ্রমূহ পরিদর্শন করবে। যথাসস্ভব সাপ্তাহিক ছুটির দিনে পরীক্ষা গ্রহণের ব্যবস্থা করতে হবে।

    উত্তরপত্র সংগ্রহ ও মূল্যায়নঃ 

    • পরীক্ষা শেষে উত্তরপত্র রোল ননবরের সিরিয়াল না করে শ্রেণিভিততিক সর্বোচ্চ ১০০টি করে বান্ডেল করতে হবে।
    • ১০০টি করে বান্ডেল করার পর উত্তরপত্র অবশিষ্ট থাকলে তা আলাদা বান্ডেল করতে হবে।
    • শ্রেণিভিত্তিক সবগুলোবান্ডেল সিলগালা করে বিবরণীসহ মূলকেন্দ্রে দত জমা দিতে হবে।

     কোড নম্বর প্রদানঃ 

    • কমিটি উত্তরপত্রে কোড ননথর প্রদানের ব্যবস্থা গ্রহণ করবে।
    • কোড নম্বর প্রদান করা শেষ হলে শ্রেণিভিত্তক প্রতি গুপ পরীক্ষকের জন্য উত্তরপত্র বান্ডেল করতে হবে। উত্তরপত্র মূল্যায়নের জন্য প্রয়োজনীয় উপকরণস প্রশ্নপত্র ও সম্ভাব্য সমাধান প্রস্তুত রাখতে হবে।
    • প্রত্যেক ক্রাস্টারের মূল কেন্দ্রে উত্তরপত্র মূল্যায়ন করা হবে।
    • প্রতি গুপ পরীক্ষককে টেবুলেশন শিট সরবরাহ করা হবে।গুপের নিয়ীক্ষক কোড নম্বরের ভিত্তিতে কোন প্রকার
    ফলাফল তৈরি :
    • উত্তরপত্র মূল্যায়ন শেষে কোড নম্বরের ভিনিতে বিদ্যালয়, শ্রেণি ও শিফট ভিত্তিক পরীক্ষার্থীর টেবুলেশন শিট
      কম্পিউটারে প্রস্তুত করতে হবে। কম্পিউটারে পরতুতকৃত টেবুলেশন শিট পরীক্ষকদের টেবুলেশন শিটের সাথে যাচাই করে কোড নম্বরের ভিত্তিতে একটি পর্ণ মেধা তালিকা তৈরি করতে হবে।
    • উক্ত তালিকা থেকে শূন্য আসনের ভিত্তিতে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকার কোড নম্বর চিহিত করতে হবে।
    • কমিটি সিলগালাকৃত কোড স্লিপের প্যাকেট খুলবেন এবং ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করার জন্য চিত কোড নম্বর সম্লিত কোড ব্লিপগুলো বের করে আলাদা করার ব্যবস্থা করবেন।
    • বাছাইকৃত কোড ফ্লিপগুলো থেকে প্রাপ্ত ন্বরের মেধাক্রমনুসারে চূড়ান্তভাবে ভর্তির জন্য নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকা তৈরি করা হবে।
    • নির্বাচিত ও অপেক্ষমান তালিকায় কমিটির সভাপতি, সদস্য-সচিব এবং সংশিষ্ট প্রতিষ্ঠান প্রধান যৌথভাবে স্বাক্ষর করবেন।
    •  শিক্ষার্থীদের মেধা তালিকা ও অপেক্ষমান তালিকা মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর/জেলা প্রশাসক/
      বিদ্যালয়সমূহের ওয়েবসাইটে (যদি থাকে) একই সঙ্গে প্রকাশ করা হবে।
    • উক্ত তালিকা প্রধান শিক্ষক/শিক্ষিকাগণ বিদ্যালয়ে প্রকাশ করবেন এবং কমিটি কর্তৃক নির্ধারিত সময়ের মধ্যে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান ভর্তি কার্যক্রম সম্পন্ন করবেন।
    • ভর্তি কমিটির অনুমোদন ব্যতিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান বছরের অন্য সময়েও একক সিদ্ধান্তে কোন শিক্ষার্থী ভর্তি করতে পারবেন না। এর ব্যত্যয় দন্ডনীয় অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে।
    • অনলাইন ভর্তি পদ্ধতির আওতাভুক্ত বিদ্যালয়গুলোর ক্ষেত্রে কারিগরী সহায়তা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠান কর্তৃক নির্ধারিত প্রক্রিয়া অনুসরণ করে ভর্তি পরীক্ষার উত্তরপত্র মূল্যায়নপূর্বক নম্বর আপলোড করতে হবে।
    • কোড নম্বর প্রদান থেকে শুরু করে ফলাফল প্রকাশ করা পর্যন্ত ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত সকল কাগজপত্র কমিটি এক বছর পর্যন্ত সংরক্ষণ করবে।
    • ৬ষ্ঠ শ্রেণিতে ভর্তির ক্ষেত্রে বিদ্যালয়ের ৬ষ্ঠ শ্রেণির মোট আসনের ১০% কোটা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ৫ম শ্রেণি উত্তীর্ণ শিক্ষার্থীদের জন্য সংরক্ষিত থাকবে।
    • ঢাকা মহানগরীর সরকারি বিদ্যালয় সংলগ্ন Catchment area র শিক্ষার্থীদের জন্য ৪০% কোটা সংরক্ষণ করতে হবে।
    • অবশিষ্ট ৬০% আসন সকলের জন্য উন্মুক্ত থাকবে। মাধ্যমিক ও উচ্চ শিক্ষা অধিদপ্তর ঢাকা মহানগরীর সকল সরকারি বিদ্যালয়ের আওতাধীন Catchment area নির্ধারণ করে সংশ্লিষ্ট সকলকে অবহিত করবে।
    • মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যাদের ভর্তির জন্য ৫% কোটা সংরক্ষিত থাকবে।
    • মুক্তিযোদ্ধা কোটা নির্ধারণের ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রমাণপত্রের সত্যায়িত কপি আবেদনপত্রের সাথে সংযুক্ত করতে হবে এবং ভর্তির সময় মূল কপি প্রদর্শন করতে হবে।
    • প্রতিবন্ধী শিক্ষার্থীদের শিক্ষার মূল ধারায় সম্পৃক্ত করার লক্ষ্যে ন্যুনতম যোগ্যতা থাকার শর্তে ভর্তির ক্ষেত্রে ২% কোটা সংরক্ষিত থাকবে।
    • শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে কর্মরত কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সন্তান এবং সরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ের শিক্ষক/শিক্ষিকা/
      কর্মচারীদের সন্তানদের ক্ষেত্রে কেবল সংশ্লিষ্ট কর্মস্থলে অবস্থিত শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ভর্তির জন্য ন্যুনতম যোগ্যতা থাকা সাপেক্ষে ২% কোটা সংরক্ষিত থাকবে।
    • ১ম শ্রেণিতে আসনের তুলনায় প্রার্থীর সংখ্যা অধিক হলে লটারির মাধ্যমে চূড়ান্ত বাছাই করতে হবে।
    • কোন প্রতিষ্ঠানে আবেদনকারী শিক্ষার্থীর সহোদর/সহোদরা বা যমজ ভাই/বোন যদি পূর্ব থেকে অধ্যয়নরত থাকে তবে আসন শূন্য থাকা ও প্রয়োজনীয় যোগ্যতা সাপেক্ষে ভর্তির ক্ষেত্রে অগ্রাধিকার পাবে।
    • কোন দম্পত্তির সর্বোচ্চ ০২ (দুই) সন্তানের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হবে। ন্যুনতম যোগ্যতা বলতে সকল ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের ভর্তি পরীক্ষার পাশ নম্বর বুঝাবে।
    • প্রতি শ্রেণিতে মোট আসনের ৫% অতিরিক্ত সংরক্ষিত থাকবে। এ ক্ষেত্রে যিনি আগে আবেদন করবেন তাঁর সন্তান আগে ভর্তির সুযোগ পাবে।
    • সরকারি কর্মকর্তা/ কর্মচারীগণের বদলি জনিত কারণে তীদের সন্তানদের বদলীকৃত কর্মস্ছলে
      যোগদানের তারিখ হতে ভর্তির আবেদনের সময়সীমা হবে ৬ (ছয়) মাস।
    ভর্তি পরীক্ষার জন্য ব্যয় নির্বাহ :
    • ভর্তির আবেদন ফি বাবদ বিদ্যালয় প্রাপ্ত অর্থের ৫০% অর্থ দিয়ে প্রতিষ্ঠান প্রধান বিদ্যালয়ে ভর্তি পরীক্ষা সংক্রান্ত যাবতীয় খরচ যেমন-বিজ্ঞপ্তি প্রচার, আবেদন ফরম প্রস্তুত ও উত্তরপত্র মুদ্রণ, যাতায়াত, ফরম বিতরণ, আসন বিন্যাস, পরীক্ষা গ্রহণ, আপ্যায়নসহ বিদ্যালয়ে কর্মরত সকলের সম্মানী/পারিশ্রমিক, বিবিধ খরচ ইত্যাদির জন্য ব্যয় নির্বাহ করবে এবং ভাউচার সংগ্রহ করবে।
    • অবশিষ্ট ৫০% অর্থ ভর্তি কমিটির নিকট জমা দিতে হবে। এ অর্থ থেকে কমিটির সদস্য সচিব ভর্তি সংক্রান্ত
      সভার খরচ, প্রশ্নপত্র প্রণয়ন, মডারেশন ও মুদ্রণ, ভেন্যুতে প্রেরণ, কোড নম্বর প্রদান, উত্তরপত্র মূল্যায়নের

     

    maddhomik vorti 2

     

    maddhomik vorti 3

     

    maddhomik vorti 1

     

    PDF Download Now Button Orange PNG

    KFPlanet Android App

    Leave a Reply

    Your email address will not be published. Required fields are marked *

    বিজ্ঞাপন দিতে চাইলে যোগাযোগ করতে পারেনঃ kfsoft@yahoo.com যে কোন প্রয়োজনেঃ kfplanetbd@gmail.com