দুর্নীতি হল একধরনের অসততা বা ফৌজদারি অপরাধ যা একজন ব্যক্তি বা সংস্থার দ্বারা করা হয়। দুর্নিতিকারীকে কর্তৃত্বের পদে অর্পিত করা হয়, অবৈধ সুবিধা অর্জন বা নিজের ব্যক্তিগত লাভের জন্য ক্ষমতার অপব্যবহার করে। দুর্নীতির সাথে অনেক কর্মকাণ্ড জড়িত থাকতে পারে যার মধ্যে রয়েছে ঘুষ, প্রভাব লেনদেন এবং আত্মসাৎ।
সাম্প্রতিক বছরগুলিতে রাজনীতিকরণ এবং অ্যাক্টিভিস্টদের উপর ক্র্যাকডাউনের কারণে দুর্নীতি বিরোধী প্রচেষ্টা ব্যর্থ হয়েছে। তৈরি পোশাক খাত বাংলাদেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির অন্যতম চালিকাশক্তি।
২০০১-২০০৫ সালের মধ্যে দেশটি প্রতি বছর ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের দুর্নীতি উপলব্ধি সূচকে (সিপিআই) শীর্ষে ছিল। তারপর থেকে এর অবস্থানের উন্নতি হয়েছে, কিন্তু দুর্নীতির আতঙ্ক ব্যাপকভাবে রয়ে গেছে। তবে দুর্নীতি শুধু জাতীয় উন্নয়নের অন্তরায় নয়। এটি নাগরিকদের সুখের পথে কাটা হয়ে দাঁড়ায়।
বাংলাদেশের দুর্নীতি ও তার প্রতিকার রচনা ২০ পয়েন্ট
- দুর্নীতির সজ্ঞা
- জাতীয় জীবনে দুর্নীতির প্রভাব
- দুর্নীতি ও বর্তমান বিশ্ব
- বাংলাদেশে দুর্নীতির অবস্থা
- দুর্নীতির সগ্রাসী রূপ
- দুর্নীতির কারণ সমূহ
- ঐতিহাসিক পটভূমি
- দারিদ্র্য
- কর্মসুযোগের অভাব
- অসম অর্থনৈতিক প্রতিযোগিতা
- দেশপ্রেম ও মূল্যবোধের অভাব:
- আইন ও প্রাতিষ্ঠানিক দুর্বলতা:
- রাজনৈতিক সদিচ্ছার অভাব:
- দুনীতি উন্নয়নের অন্তরায়
- দুর্নীতি প্রতিরােধে করণীয়
- স্বাধীন দুর্নীতি দমন কমিশন প্রতিষ্ঠা:
- সরকারের ভূমিকা:
- তরুণ সমাজের ভূমিকা:
- গণমাধ্যমের ভূমিকা:
- উপসংহার
দুর্নীতি কীভাবে নাগরিকদের প্রভাবিত করে তা বাংলাদেশে ব্যাপকভাবে রিসার্চ করা হয়নি। কিন্তু পশ্চিমা গবেষণায় দেখা গেছে দুর্নীতির অভিজ্ঞতা ব্যক্তিদের মানসিক স্বাস্থ্যের উপর ক্ষতিকর প্রভাব ফেলে। অন্য একটি গবেষণায় দেখা গেছে যে দুর্নীতির বিনিময়ে জড়িত থাকা মানুষকে অসুখী করে।